Akara Njirimara YouVersion
Akara Eji Eme Ọchịchọ

ইউহোন্না ভূমিকা

ভূমিকা
অন্য তিনটি সুসংবাদের চেয়ে হযরত ইউহোন্নার সুসংবাদটি একেবারে ভিন্নভাবে শুরু হয়েছে। এর শুরু হয়েছে এই কথা দিয়ে, “প্রথমেই কালাম ছিলেন, কালাম আল্লাহ্‌র সংগে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্‌ ছিলেন।” হযরত ইউহোন্না হযরত ঈসা মসীহের আল্লাহ্‌-স্বভাবের উপর জোর দিয়েছেন এবং বলেছেন যে, পাঠক যাতে হযরত ঈসা মসীহের উপর ঈমান আনে সেইজন্যই তিনি তাঁর সুসংবাদটি লিখেছিলেন। তিনি শেষে বলেছেন, “এই সব লেখা হল যাতে তোমরা ঈমান আন যে, ঈসাই মসীহ্‌, ইব্‌নুল্লাহ্‌, আর ঈমান এনে যেন তাঁর মধ্য দিয়ে জীবন পাও” (২০:৩১ আয়াত)। জনসাধারণের সামনে করা হযরত ঈসা মসীহের সাতটি অলৌকিক কাজ, যেগুলোকে হযরত ইউহোন্না চিহ্ন-কাজ বলেছেন, সেগুলোকে ঘিরেই তিনি তাঁর সুসংবাদটি সাজিয়েছেন। প্রত্যেকটি চিহ্ন-কাজ কোন না কোন ভাবেই প্রমাণ করে যে, হযরত ঈসা নিজেই আল্লাহ্‌ যিনি মানুষ হয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন (২:৯; ৪:৪৬-৫৪; ৫:২-৯; ৬:১-১৪; ৬:১৬-২১; ৯:১-৭; ১১:১-৪৪)।
বিষয় সংক্ষেপ:
(ক) আল্লাহ্‌র কালাম মানুষ হয়ে জন্মগ্রহণ করলেন (১:১-১৮ আয়াত)
(খ) হযরত ইয়াহিয়া এবং হযরত ঈসার প্রথম সাহাবীরা (১:১৯-৫১ আয়াত)
(গ) জনসাধারণের সামনে হযরত ঈসার কাজ (২-১২ রুকু)
(ঘ) সাহাবীদের কাছে হযরত ঈসার শিক্ষাদান (১৩-১৭ রুকু)
(ঙ) হযরত ঈসার কষ্টভোগ ও মৃত্যু (১৮,১৯ রুকু)
(চ) হযরত ঈসার পুনরুত্থান ও নিজেকে প্রকাশ (২০,২১ রুকু)

Mee ka ọ bụrụ isi

Kesaa

Mapịa

None

Ịchọrọ ka echekwaara gị ihe ndị gasị ị mere ka ha pụta ìhè ná ngwaọrụ gị niile? Debanye aha gị ma ọ bụ mee mbanye