Logo de YouVersion
Icono de búsqueda

আদিপুস্তক 10

10
নোহের বংশতালিকা
1নোহের পুত্র শেম, হাম ও যাফত-এর বংশ বৃত্তান্ত নিম্নরূপ। প্লাবনের পরে তাদের সন্তানেরা জন্মগ্রহণ করেছিল।
2যাফতের সন্তান - গোমের, মাগোগ, মাদাই, যবন, তুবল, মেশেক ও তীরাস। 3গোমের-এর সন্তান - আশকিনাজ, রীফাত ও তোগারমা। 4যবনের সন্তান - এলিশা তারশীশ#10:4 তারশীশ = স্পেন, কিত্তিম#10:4 কিত্তিম = সাইপ্রাস। ও দোদানীম#10:4 দোদানীম = রোডস5এদের থেকেই উপকূল ও দ্বীপ নিবাসী জাতিসমূহ বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ভাষা ও গোষ্ঠী অনুযায়ী বিভক্ত হয়ে বিস্তৃতি লাভ করল।
6হাম-এর সন্তান - কুশ, মিশর, পুট ও কনান।
7কুশের সন্তান - শেবা, হবীলা, সাবতা, রয়মা ও সাবতকা। 8রয়মার সন্তান - শেবা ও দদান। কুশের পুত্র নিমরোদ, তিনিই পৃথিবীর প্রথম পরাক্রান্ত পুরুষ।
9প্রভুর সাক্ষাতে তিনি ছিলেন মহাশক্তিধর ব্যাধ। এই কারণেই বলা হয়, ‘প্রভুর সাক্ষাতে মহাশক্তিধর ব্যাধ নিমরোদের তুল্য’ - 10শিনিয়র দেশের বাবেল, এরেক ও আক্কাদ - এই অঞ্চলগুলি নিয়েই প্রথমে তাঁর রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। 11এই দেশ থেকে তিনি আসিরিয়ায় যান এবং সেখানে নীনবী, রহোবোত-ঈর, 12কালাহ্ এবং নীনবী ও কালাহ্-এর মধ্যবর্তী রেশেন মহানগরীর পত্তন করেন। 13মিশরের সন্তান - লুদি, অনামি, লেহাবি, নাফতুহি, পাথরুশি, কসলুহি ও কাফতোরি 14(যাদের থেক ফিলিস্তিনীদের উৎপত্তি)। 15কনানের সন্তান - জ্যেষ্ঠপুত্র সিদোন, হেৎ, যেবুষী, আমোরী, গির্গাশী, হিব্বতী, আরকিতি, 16-17সিনী, আরভাদী, জেমরাতী ও হামাতী জাতিসমূহ। 18পরে কনানের গোষ্ঠীবর্গ আরও বিস্তৃতি লাভ করেছিল। 19কনানী জাতির আঞ্চলিক সীমা সীদোন থেকে গেরার-এর দিকে গাজা নগরী পর্যন্ত এবং সদোম, ঘমোরা, আদমা ও জেবোয়িম-এর দিকে লাশা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। 20নিজ নিজ গোষ্ঠী, ভাষা, দেশ ও জাতি অনুসারে এরাই হাম-এর বংশধর। 21এবের-এর সন্তানদের আদিপুরুষ, যাফত-এর জ্যেষ্ঠভ্রাতা শেম-এরও সন্তান-সন্ততি ছিল।
22শেম-এর সন্তান - এলাম, আশুর, আরফাকষাদ, লুদ ও অরাম। 23অরামের সন্তান - উজ্, হুল, গেথের ও মশ। 24আরফাক্-ষাদের পুত্র কোলাহ্ ও শেলাহ্-এর পুত্র এবের। 25এবেরের দুই পুত্র, একজনের নাম পেলেগ (বিভাগ) কারণ তার আমলেই পৃথিবী বিভক্ত হয়েছিল। তার ভাইয়ের নাম যোক্তান। 26যোক্তানের সন্তান আল্‌মোদাদ, শেলেফ, হাজারমাবেৎ, যেরাহ্, 27হাদোরাম, উজাল, দিকলা, 28ওবাল অবিময়েল, শেবা, ওফির, হাবিলা এবং যোবাব। 29এরা সকলেই যোক্তানের সন্তান। 30তাঁদের বসতি পূর্বদিকের পার্বত্য অঞ্চল মেশা থেকে সফার পর্যন্ত বিস্তৃত। 31নিজ নিজ গোষ্ঠী, ভাষা, দেশ ও জাতি অনুসারে এরাই শেমের বংশধর।
32নিজ নিজ বংশ ও জাতি অনুসারে এরা সকলে নোহের সন্তানদের বংশধর। প্লাবনের পর এদের বংশজাত বিভিন্ন জাতি পৃথিবীর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল।

Destacar

Compartir

Copiar

None

¿Quieres tener guardados todos tus destacados en todos tus dispositivos? Regístrate o inicia sesión