YouVersion Logo
Search Icon

হিজরত ভূমিকা

ভূমিকা
হযরত ইউসুফ (আঃ)-এর ইন্তেকালের পর বনি-ইসরাইলদের ইতিহাস তৌরাত শরীফের দ্বিতীয় সিপারা হিজরত -এ লিখিত আছে। সেখানে হযরত মূসা (আঃ)-কে মহান উদ্ধারকর্তা ও শরীয়তদাতা হিসাবে দেখানো হয়েছে। মাবুদের বিরুদ্ধে ফেরাউনের দাঁড়াবার ফলে হযরত মূসা মিসর দেশ থেকে বনি-ইসরাইলদের বের করে এনেছিলেন। বিরুদ্ধতা করবার দরুন মাবুদ মিসরের উপর দশটা গজব এনেছিলেন। মিসরে চারশো বছর গোলামী করবার পর সেখান থেকে বনি-ইসরাইলদের চলে আসবার উপর গড়ে উঠেছিল উদ্ধার-ঈদের ভিত্তি যা ছিল ইহুদী ধর্মবিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু (১২ রুকু)। বনি-ইসরাইলদের লোহিত সাগর পার হওয়ার ঘটনা, অনেক চমৎকার কুদরতি কাজের কথা, তুর পাহাড়ে আল্লাহ্‌র দেওয়া শরীয়ত ও আবাস-তাম্বু তৈরীর কথা আমরা হিজরত সিপারায় পাই। হিজরত সিপারার প্রধান বিষয় হল মিসর দেশ থেকে বনি-ইসরাইলদের উদ্ধার এবং আল্লাহ্‌র বিশেষ অধিকার হিসাবে সেই জাতিকে অন্যদের থেকে আলাদা করা। তৌরাত শরীফের পাঁচটি সিপারার মধ্যে হিজরত দ্বিতীয়।
বিষয় সংক্ষেপ:
(ক) মিসরে বনি-ইসরাইলদের গোলামী (১ রুকু)
(খ) হযরত মূসা (আঃ)-এর জীবনের শুরু (২ রুকু)
(গ) হযরত মূসা (আঃ)-এর আহ্বান (৩ ও ৪ রুকু)
(ঘ) ফেরাউনের সামনে হযরত মূসা (৫:১-৭:১৩ আয়াত)
(ঙ) দশটি গজব (৭:১৪-১২:৩০ আয়াত)
(চ) মিসর দেশ থেকে যাত্রা (১২:৩১-১৫:২১ আয়াত)
(ছ) তুর পাহাড়ের দিকে যাত্রা (১৫:২২-১৮:২৭ আয়াত)
(জ) শরীয়ত দেওয়া (১৯-২৪ রুকু)
(ঝ) আবাস-তাম্বু ও ইমাম-পদ (২৫-৪০ রুকু)

Highlight

Share

Copy

None

Want to have your highlights saved across all your devices? Sign up or sign in