সেখানে উপস্থিত সমস্ত পুরোহিত গোষ্ঠী বা কুল অনুযায়ী মন্দিরে নিজেদের পালা না থাকলেও নিজেদের শুচিশুদ্ধ করলেন। সমস্ত লেবীয় গায়কেরা–আসফ, হেমন ও যেদুথূন এবং তাঁদের গোষ্ঠীর সকলে সূক্ষ্ম কাপড়ে তৈরী পোষাক পরলেন। লেবীয়রা করতাল ও বীণা হাতে বেদীর পূর্বদিকে দাঁড়ালেন, তাঁদের সঙ্গে একশো কুড়ি জন পুরোহিত তূরী বাজাতে লাগলেন। তূরী, করতাল, বীণা ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্র সহযোগে গায়কেরা একতানে প্রভু পরমেশ্বরের মহিমা কীর্তন করতে লাগলেনঃ
“প্রভু পরমেশ্বরের মহিমা হোক!
তিনি মঙ্গলময়, অসীম তাঁর প্রেম,অনন্ত তাঁর করুণা!’’
পুরোহিতেরা মন্দির থেকে বেরিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ মন্দির মেঘে ঢেকে গেল এবং প্রভু পরমেশ্বরের মহাজ্যোতিতে মন্দির পরিপূর্ণ হল। সেই জ্যোতির প্রভায় পুরোহিতেরা সেখানে ফিরে গিয়ে আর কোন ক্রিয়াকর্ম করতে পারলেন না।