যোহন 1 سے مشہور بائبلی آیات

شئیر

কিন্তু যারা তাঁকে বরণ করল, বিশ্বাসে গ্রহণ করল তাঁকে, তাদেরই দিলেন তিনি ঈশ্বরের পুত্র হওয়ার অধিকার।

সৃষ্টির পূর্বেই ছিলেন বাক্। ঈশ্বরের সঙ্গেই বাক্ ছিলেন বিরাজমান। বাক্ ও ঈশ্বর ছিলেন অভিন্নসত্তা।

সেই জ্যোতি তমসার মাঝে দীপ্যমান। তমসা তাকে গ্রাস করতে পারেনি।

সেই বাক্ দেহ ধারণ করলেন। আমাদেরই মাঝে করলেন বসতি। আমরা প্রত্যক্ষ করলাম তাঁর মহিমা, পিতার অনন্য পুত্রের মহিমা-যা করুণা ও সত্যে মণ্ডিত।

সর্ববস্তু তাঁর মাধ্যমে সৃষ্ট। এমন কিছুর অস্তিত্ব নেই যা তাঁর মাধ্যমে হয়নি সম্ভব। সমগ্র সৃষ্টির জীবন ছিল তাঁরই মধ্যে নিহিত, আর সেই জীবনই ছিল মানুষের কাছে ঈশ্বরের দেওয়া জ্যোতি।

পরের দিন যোহন যীশুকে তাঁর কাছে আসতে দেখে বললেন, ঐ দেখ ঈশ্বরের মেষশাবক, যিনি জগতের পাপরাশি হরণ করেন।

এ জগতেই ছিলেন তিনি। যদিও তাঁরই মাধ্যমে সৃষ্ট হয়েছিল এই বিশ্বচরাচর কিন্তু এ জগত জানত না তাঁর পরিচয়। স্বরাজ্যে তিনি এলেন কিন্তু যারা তাঁর আপনজন তারাই বরণ করল না তাঁকে।

প্রকৃত যে জ্যোতি সর্বমানবকে করে আলোকদান, এ জগতে তাঁর প্রকাশ ছিল প্রত্যাসন্ন।

মোশির মাধ্যমে প্রদত্ত হয়েছিল শাস্ত্রীয় বিধান কিন্তু যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে বিতরিত হল অনুগ্রহ ও সত্য।